২৬শে মার্চ: বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসের পূর্ণাঙ্গ অনুষ্ঠান উপস্থাপনার স্ক্রিপ্ট


অনুষ্ঠানের কাঠামো

  1. শুভ সূচনা ও জাতীয় সংগীত
  2. উপস্থাপক পরিচিতি ও শুভেচ্ছা বক্তব্য
  3. আলোচনা পর্ব
  4. সংস্কৃতিক পরিবেশনা
  5. পুরস্কার বিতরণী ইভেন্ট
  6. সমাপ্তি বক্তব্য

পূর্ণাঙ্গ উপস্থাপনার স্ক্রিপ্ট

১. শুভ সূচনা ও জাতীয় সংগীত

উপস্থাপক:

“বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
সম্মানিত অতিথিবৃন্দ, প্রিয় শ্রোতা এবং উপস্থিত সবাই,
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার।
আজ ২৬শে মার্চ, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস। এই দিনটি আমাদের বীর শহীদদের আত্মত্যাগ এবং জাতীয় মুক্তির প্রতীক।
অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হিসেবে আমরা জাতীয় সংগীত পরিবেশন করব।
সবাই দয়া করে দাঁড়ান এবং আমাদের প্রিয় পতাকার প্রতি সম্মান জানিয়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশনে অংশগ্রহণ করুন।”

(জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হবে)
“ধন্যবাদ। সবাই বসুন।”


২. উপস্থাপক পরিচিতি ও শুভেচ্ছা বক্তব্য

উপস্থাপক:

“সম্মানিত অতিথিবৃন্দ, শিক্ষকগণ, প্রিয় শিক্ষার্থী এবং দর্শকবৃন্দ,
আজকের এই বিশেষ অনুষ্ঠানে আপনাদের উপস্থিতি আমাদের অত্যন্ত আনন্দিত করেছে। আমি [উপস্থাপকের নাম], আজকের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠান পরিচালনা করছি।
২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন। আসুন আমরা এই দিনটির গুরুত্বকে উদযাপন করি এবং আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসকে স্মরণ করি।”


৩. আলোচনা পর্ব

উপস্থাপক:

“আমাদের পরবর্তী পর্ব হলো আলোচনা।
আমি সম্মানিত অতিথি [প্রধান অতিথির নাম]-কে মঞ্চে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, যিনি আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য এবং আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা বলবেন।
[প্রধান অতিথি তার বক্তব্য রাখবেন]
ধন্যবাদ, স্যার। আপনার মূল্যবান বক্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে।”


৪. সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

উপস্থাপক:

“আমাদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি উদযাপন করতে, আমরা এখন উপভোগ করব একটি সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
প্রথমেই আমরা শুনব একটি দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করবেন [শিল্পীর নাম]।
[গান পরিবেশিত হবে]
ধন্যবাদ, [শিল্পীর নাম]। আপনার কণ্ঠ আমাদের হৃদয়ে দেশপ্রেমের আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।
এবার উপভোগ করব একটি বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান, যা পরিবেশন করবেন [নৃত্যশিল্পীদের নাম]।
[নৃত্য পরিবেশিত হবে]
ধন্যবাদ, নৃত্যশিল্পীগণ। আপনারা আমাদের ঐতিহ্যকে অনন্যভাবে তুলে ধরেছেন।”


৫. পুরস্কার বিতরণী ইভেন্ট

উপস্থাপক:

*“এখন আমাদের অনুষ্ঠানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, পুরস্কার বিতরণী ইভেন্ট।
এই ইভেন্টের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের সম্মান জানাতে চাই।
প্রথমেই, আমি আমাদের সম্মানিত অতিথি [অতিথির নাম]-কে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, যিনি বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন।

  • প্রথম পুরস্কার পাচ্ছেন: [প্রথম বিজয়ীর নাম]।
    (বিজয়ীকে মঞ্চে ডেকে পুরস্কার প্রদান)
  • দ্বিতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন: [দ্বিতীয় বিজয়ীর নাম]।
    (বিজয়ীকে মঞ্চে ডেকে পুরস্কার প্রদান)
  • তৃতীয় পুরস্কার পাচ্ছেন: [তৃতীয় বিজয়ীর নাম]।
    (বিজয়ীকে মঞ্চে ডেকে পুরস্কার প্রদান)”*

“বিজয়ীদের অভিনন্দন। আপনাদের সাফল্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে। যারা এইবার পুরস্কার পাননি, তারা হতাশ হবেন না। আগামীতে নিশ্চয়ই সফল হবেন।”


৬. সমাপ্তি বক্তব্য

উপস্থাপক:

“আজকের দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আজকের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ এবং সহযোগিতার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
আমাদের বীর শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমরা অনুষ্ঠান শেষ করছি।
সবাইকে ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার।”


এসইও উপাদান

SEO-ফ্রেন্ডলি শিরোনাম:

২৬শে মার্চের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সম্পূর্ণ উপস্থাপনার স্ক্রিপ্ট (পুরস্কার বিতরণসহ)

মেটা বর্ণনা:

২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের জন্য একটি বিস্তারিত অনুষ্ঠান উপস্থাপনার স্ক্রিপ্ট। এতে রয়েছে পুরস্কার বিতরণী ইভেন্ট, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।

ট্যাগ:

২৬শে মার্চ অনুষ্ঠান, স্বাধীনতা দিবস স্ক্রিপ্ট, পুরস্কার বিতরণী উপস্থাপনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বাংলাদেশের ইতিহাস, উপস্থাপনা নির্দেশিকা।


আরও পড়ুন- ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস সেরা প্রবন্ধ রচনা ২০২৫ এর নতুন পরিস্থিতিতে


FAQs:

  1. ২৬শে মার্চের অনুষ্ঠানের কাঠামো কেমন হওয়া উচিত?
    → শুভ সূচনা, আলোচনা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং পুরস্কার বিতরণ।
  2. পুরস্কার বিতরণে কাকে আমন্ত্রণ জানানো উচিত?
    → সাধারণত প্রধান অতিথি বা বিশেষ অতিথি।
  3. কীভাবে জাতীয় সংগীত শুরু করবেন?
    → উপস্থিত সবাইকে দাঁড়ানোর অনুরোধ করে।
  4. সংস্কৃতিক পরিবেশনায় কী ধরনের আইটেম উপযোগী?
    → দেশাত্মবোধক গান, নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি।
  5. পুরস্কার বিতরণী পর্ব কতক্ষণ রাখা উচিত?
    → নির্ভর করে বিজয়ীর সংখ্যার উপর, তবে সাধারণত ১৫-২০ মিনিট যথেষ্ট।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।