g64b1b6d130a601955f4d6b176c22267507aae84a586f020fc0c603c79a61946a722c5efdb545346a6c29b9ce08698c1e_1280-719066.jpg

Important Sections of The Special Relief Act 1877

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের সর্বমোট ধারা ৫৭টি
ধারা ৩ – সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের সংজ্ঞা
ধারা ৫ – প্রতিকার সমুহ, ৫টি প্রতিকার
১। দখল গ্রহণ, অর্পণ
২। আদেশমূলক
৩। নিষেধমুলক
৪। ঘোষণামূলক (ধারা ৪২)

The Special Relief Act 1877 lecture in bengali | Question and Answer

আরও পড়ুন- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন


৫। রিসিভার নিয়োগ (ধারা ৪৪)
ধারা ৬ – নিরোধক/ প্রতিরোধ/ প্রিভেন্টিভ
ধারা ৭ – শাস্তিমূলক আইন কার্যকর করার জন্য সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করা যায় না, কারন এস আর একট শাস্তিমূলক আইন না।
ধারা ৮ – সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার। (মালিকানা সত্য প্রমান করতে হবে এবং বিবাদির দখল বাদির প্রতিকূল তাও প্রমান করতে হবে সে অনুযায়ী মামলা হবে),তামাদি ১২ বছর, আপিল রিভিউ করা যায়। সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যায়, কোর্ট ফি মুল্যানুপাতিক।
ধারা ৯ – বেআইনি ভাবে দখলচ্যুত ব্যক্তি কর্তিক মামলা
– সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যায় না
– মালিক না হলেও মামলা করা যায়
– একটানা ৬০ দিন দখলে থাকতে হয়
– তামাদির মেয়াদ ৬ মাস
– স্থাপনা নির্মাণ করা হলে মামলা করা যায় না এবং তামাদি শেষ হলে ৯ ধারার অধীনে মামলা করা যায় না
– সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি আপিল, রিভিউ করতে পারে না তবে রিভিশন করা যায়।
ধারা ১২ – সুনির্দিষ্ট কার্জ সম্পাদনের ক্ষেত্র- নিম্নের ৪টা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার মঞ্জুর করে থাকে
১. জিম্মার অন্তর্ভুক্ত হলে।
২. ক্ষতিপূরণ নির্ণয়ের মাপ কাঠি না থাকলে,
৩. আর্থিক ক্ষতিপূরণ অপর্যাপ্ততা
৪. আর্থিক ক্ষতিপূরণের অনিশ্চয়তা আংশিক চুক্তি পালন ১৩-১৭ ধারা
ধারা ১৩ – যে চুক্তির বিষয়বস্তু আংশিকভাবে বিলুপ্ত
ধারা ১৪ – চুক্তির অংশবিশেষ সুনির্দিষ্ট ভাবে সম্পাদন। যেখানে সম্পাদিত পার্ট ছোট। ক্রেতা বিক্রেতা উভয়কে বিক্রি করেতে বাধ্য করা।


ধারা ১৫ – চুক্তির অংশবিশেষ সুনির্দিষ্ট সম্পাদন। যেখানে সম্পাদিত পার্ট বড়। ক্রেতা বিক্রেতাকে বাধ্য করতে পারবে না।
ধারা ১৬ – চুক্তির সত্রন্ত অংশের প্রতিকার
ধারা ১৭ – অন্যান্য ক্ষেত্রে চুক্তির অংশবিশেষ প্রতিকারে ক্ষমতা (একে উপসংহার বলা হয় ১৩-১৭)
ধারা ১৯ – কতিপয় ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরন মঞ্জুরের ক্ষমতা (এক সাথে খারিজ ও ক্ষতিপূরণের আবেদন করতে হবে)
ধারা ২১ – যে চুক্তিসমূহ সুনির্দিষ্ট ভাবে কার্যকর যোগ্য নয়। ৮টা ক্ষেত্রে। এস আর একট এর সব প্রতিকার গুলো কোর্ট এর ইচ্ছাধীন। কোন পক্ষই এই প্রতিকার গুলো অধিকার হিসেবে চাইতে পারে না। যে চুক্তিসমূহ সুনির্দিষ্ট ভাবে কার্যকর যোগ্য নয়।
১। চুক্তি সুনির্দিষ্ট ভাবে সম্পাদন না করলেও, আর্থিক ক্ষতিপূরণ পর্যাপ্ত হবে।
২। চুক্তিটা কোন পক্ষের ব্যক্তিগত যোগ্যতার সাথে সংশ্লিষ্ট, যা কোর্ট সুনির্দিষ্ট ভাবে সম্পাদন করার ক্ষমতাই রাখে না।
৩। যে চুক্তির শর্তসমুহ আদালত যুক্তি সঙ্গত নিশ্চয়তার সাথে নির্নয় করতে পারে না।
৪। যে চুক্তি প্রকৃতিগত ভাবেই উদ্ধার যোগ্য
৫। জিম্মাদার গনের দারা কোন চুক্তি করা হলে, যা তাদের ক্ষমতার বাহিরে গিয়ে সম্পাদন করে।
৬। কোন কোম্পানি বা করপোরেশান তৈরি হয়েছে এক উদ্দেশে, কিন্তু তারা যদি ওই উদ্দেশের বাহিরে গিয়ে কোন চুক্তি সম্পাদন করে,
৭। এমন কোন চুক্তি যা সম্পাদন করতে ৩ বছরের বেশি সময় লাগবে
৮। চুক্তির বিষয় বস্তু, চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
ধারা ২১(ক)- এমন কোন দলিল যা রেজিস্ট্রেশান করা হয় নাই, ওই দলিলের চুক্তিসমূহ কখনো সুনির্দিষ্ট ভাবে কার্যকর যোগ্য নয়।
১। চুক্তির বিষয়বস্তু লিখিত এবং রেজিস্ট্রেশান করা থাকতে হবে।
২। চুক্তির টাকা যা বাকি আছে তা কোর্টে জমা দিয়ে মামলা করতে হবে।
ধারা ২২ – সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের রায় প্রদান কোর্টের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা।
ধারা ২৮ – যাদের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্য্য সম্পাদন করা যায় না। ৩টা ক্ষেত্রে-
১। প্রতিদান অপর্যাপ্ত (যেমন, দশ হাজার টাকার কিছু পাঁচশত টাকায় দিয়ে দেওয়া)
২। ভুল তথ্য
৩। অবৈধ ভাবে সম্মতি আদায়
ধারা ২৯ – কার্য সম্পাদনের মামলা খারিজের পর চুক্তিভঙ্গের মামলা করার প্রতিবন্ধকতা (খারিজ ও ক্ষতিপূরণের
আবেদন একসাথে করতে হবে। খারিজের পর ক্ষতিপূরণের মামলা করা যাবে না।
ধারা ৩১ – দলিল সংশোধন, তিন বছরের মধ্যে করতে হবে
ধারা ৩৯ – যখন দলিল বিলুপ্তির আদেশ প্রদান করাহয়(সম্পূর্ণ বাতিল এবং তামাদির মেয়াদ ৩ বছর)
ধারা ৪০ – যে দলিল আংশিক বিলুপ্ত করা যেতে পারে (জাল, অপূরণীয় ক্ষতির ক্ষেত্রে)।
ধারা ৪২ – অধিকার, সম্পত্তি, পদবি- মর্যাদা, আনুসাঙ্গিক প্রতজাদ। প্রতিটি ঘোষণার জন্য ৩০০ টাকার কোর্ট ফি এবং তামাদির মেয়াদ ৬ বছর।
ধারা ৪৩ – ঘোষণার ফলাফল।

The Special Relief Act 1877 lecture in bengali | Question and Answer


ধারা ৪৪ – রিসিভার নিয়োগ (সিপিসর আদেশ ৪০)
ধারা ৫২ – নিরোধক প্রতিকার (নিষেধাজ্ঞা)
ধারা ৫৩ – অস্থায়ী/স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ধারা ৫৪ – স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা যেখানে মঞ্জুর করা যায়, ৫টি ক্ষেত্রে-
১। জিম্মার অন্তর্ভুক্ত
২। ক্ষতিপূরণ নির্ণয়ের মাপ কাঠি না থাকলে,
৩। আর্থিক ক্ষতিপূরণ অপর্যাপ্ততা
৪। আর্থিক ক্ষতিপূরণের অনিশ্চয়তা
৫। মামলার বহুতা
ধারা ৫৫ – বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা – অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করার মধ্যবর্তী সময় যদি মামলার বিরোধের বিষয় যদি পরিবর্তন করা হয়।
ধারা ৫৬ – নিষেধাজ্ঞা যখন প্রত্যাখ্যান করা যায় (১১ টা ক্ষেত্রে)
১. যে মামলার জন্য নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে সে মামলার কার্য্যধারা স্থগিত করার জন্য, যদি না কার্য্যধারা পুনঃপৌনিকতা রোধের জন্য এইরকম নিষেধাজ্ঞা কার্য্যকর হয়।
২. যে আদলতে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে সে আদালতের অধীনস্থ আদালত না হয়,
৩. কোন ব্যক্তিকে আইন প্রণয়ন বিষয়ে কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা থেকে বিরত রাখার জন্য।
৪. সরকারে কোন বিভাগের বা বিদেশী সরকারের কোন স্বাধীন কাজে হস্তক্ষেপের জন্য,
৫. কোন ফৌজদারী কার্যধারা স্থগিত রাখার জন্য,
৬. যে চুক্তি সুর্নির্দিষ্ট ভাবে কার্য্যকর করা যায় না, এমন চুক্তি নিরোধের ক্ষেত্রে।
৭. উৎপাতের অজুহাতে এমন কাজ নিরোধকের জন্য করা জা উৎখাতের পর্যায়ে পড়ে।
৮. এমন একটা চলমান লঙ্ঘন নিরোধের জন্য যাতে বাদির মৌন সম্মতি আছে।
৯. যে ক্ষেত্রে জিম্মা ভঙ্গের প্রতিকার অন্য কোন আইনে সাধারন ভাবেই পাওয়া যায়
১০. দরখাস্তকারীর আচরন এমন হয় আদালত তাকে সাহায্য থেকে বঞ্চিত করে।
১১. যে ক্ষেত্রে মামলার বা দরখাস্তকারীর কোন ব্যক্তিগত সার্থ নেই।
ধারা ৫৭ – নেতিবাচক চুক্তি পালনে নিষেধাজ্ঞা।

সুঃ প্রতিকার আইন ১৮৭৭ নোট.docx https://www.slideshare.net/slideshow/docx-251450316/251450316

3 thoughts on “সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের গুরুত্বপূর্ণ ধারা”

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।