বাংলাদেশে পালিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ দিবসসমূহ: ইতিহাস, গুরুত্ব ও উদযাপন
বাংলাদেশে পালিত বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক দিবস দেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের গভীর প্রভাব রাখে। এসব দিবস আমাদের জাতীয় পরিচয়কে সুসংহত করে, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংহতি এবং বৈশ্বিক সচেতনতার প্রতীক হিসেবে কাজ করে। এখানে তারিখ অনুযায়ী বাংলাদেশে পালিত প্রধান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসসমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালিন সরকার দেশে পালিত ৮টি প্রতিপাদ্য দিবস বাতিল করেছে। দিবসগুলো হলো- ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।
জানুয়ারি মাসে পালিত দিবসসমূহ
১০ জানুয়ারি – বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
১৯৭২ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পূর্ণতা এনে দেয়।
- শহীদ আসাদ দিবস – ২০ জানুয়ারি
১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে আমানুল্লাহ আসাদুজ্জামান নামের একজন ছাত্রনেতা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) শাসক আইয়ুবশাহীর পতনের দাবীতে মিছিল করার সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। তিনি ১৯৬৯ সালের বাঙালির গণ-আন্দোলনে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের তিন শহীদদের একজন, অন্য দু’জন হচ্ছেন- শহীদ রুস্তম ও শহীদ মতিউর
২৪ জানুয়ারি – গণঅভ্যুত্থান দিবস
১৯৬৯ সালের এই দিনে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের উত্তাল সময়ে পুলিশ বাহিনীর গুলিতে শহীদ হন ছাত্রনেতা আসাদ। এ দিবসটি বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
ফেব্রুয়ারি মাসে পালিত দিবসসমূহ
২১ ফেব্রুয়ারি – শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
এই দিনটি ভাষা শহীদদের স্মরণে পালিত হয়, যারা ১৯৫২ সালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ১৯৯৯ সালে ইউনেসকো এ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, যা বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্য রক্ষার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২ ফেব্রুয়ারি – বসন্ত উৎসব
বসন্তের আগমন উদযাপন করার জন্য পহেলা ফাল্গুনে বসন্ত উৎসব পালিত হয়। এই দিনটি বিশেষত তরুণদের মাঝে জনপ্রিয়, এবং এটি বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
- সুন্দরবন দিবস – ১৪ ফেব্রুয়ারি
২০০১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের আওতায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ৭০টি পরিবেশবাদী সংগঠনের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় সুন্দরবন সম্মেলনে দিবসটিকে সুন্দরবন দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মার্চ মাসে পালিত দিবসসমূহ
৮ মার্চ – আন্তর্জাতিক নারী দিবস
নারীর অধিকার ও সমতার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক নারী দিবস বিশ্বব্যাপী পালিত হয়। বাংলাদেশে এই দিবসটিতে নারীর ক্ষমতায়ন এবং উন্নয়নের বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
১৭ মার্চ – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন (বাতিল)
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবেও পালন করা হয়, যেখানে শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা ও দায়বদ্ধতা স্মরণ করা হয়।
২৬ মার্চ – স্বাধীনতা দিবস
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। এই দিনটি স্বাধীনতার যুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে উদযাপিত হয়।
এপ্রিল মাসে পালিত দিবসসমূহ
১৪ এপ্রিল – পহেলা বৈশাখ
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন, পহেলা বৈশাখ, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সাংস্কৃতিক উৎসব হিসেবে পালিত হয়। এটি বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক এবং নতুন বছরের সূচনা হিসেবে সারাদেশে উৎসাহ-উদ্দীপনায় উদযাপিত হয়।
- মুজিবনগর দিবস বা অস্থায়ী সরকার দিবস – ১৭ এপ্রিল
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে কুষ্টিয়া জেলার (বর্তমান মেহেরপুর জেলা) বৈদ্যনাথতলায় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অস্থায়ী সরকার বা বিদেশী সরকার শপথ গ্রহণ করেছিলো। তাজউদ্দীন আহমদ এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী এবং শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন
মে মাসে পালিত দিবসসমূহ
১ মে – শ্রমিক দিবস
আন্তর্জাতিক শ্রমিক আন্দোলনের প্রতি সম্মান জানাতে ১ মে শ্রমিক দিবস হিসেবে পালিত হয়। বাংলাদেশে শ্রমিকদের অধিকারের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এই দিনটি বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে উদযাপিত হয়।
৫ মে – বুদ্ধ পূর্ণিমা
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা। এটি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্বলাভ ও মহাপরিনির্বাণের স্মরণে পালিত হয়।
- ফারাক্কা লংমার্চ দিবস বা ফারাক্কা দিবস – ১৬ মে
ফারাক্কা বাঁধের কারণে গঙ্গার পানির প্রবাহ বাংলাদেশে আসতে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল। এরই প্রতিবাদে বাংলার মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে লাখো মানুষ ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে মিছিল ও লংমার্চে অংশ নিয়েছিলো।
জুন মাসে পালিত দিবসসমূহ
৫ জুন – বিশ্ব পরিবেশ দিবস
প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার প্রয়োজনীয়তা এবং পরিবেশ দূষণ রোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই দিনটি বিশ্বজুড়ে পালিত হয়। বাংলাদেশে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
২০ জুন – বিশ্ব শরণার্থী দিবস
বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয় শরণার্থীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে। রোহিঙ্গা সংকটের কারণে বাংলাদেশ এই দিবসে বিশেষ গুরুত্ব দেয়।
জুলাই মাসে পালিত দিবসসমূহ
১১ জুলাই – বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সমস্যা সমাধানের জন্য এই দিনটি পালিত হয়। বাংলাদেশেও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে এ দিবস উদযাপিত হয়।
আগস্ট মাসে পালিত দিবসসমূহ
১৫ আগস্ট – জাতীয় শোক দিবস (বাতিল)
১৯৭৫ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এ দিনটি জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালিত হয়, যেখানে বাঙালিরা গভীর শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে।
১৯ আগস্ট – বিশ্ব মানবিক সহায়তা দিবস
মানবিক সংকট মোকাবিলায় সাহায্যকারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বাংলাদেশেও এ দিবসটি পালিত হয়।
সেপ্টেম্বর মাসে পালিত দিবসসমূহ
২১ সেপ্টেম্বর – আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস
শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতিসংঘের উদ্যোগে এ দিনটি বিশ্বব্যাপী পালিত হয়। বাংলাদেশেও এই দিবসটি শান্তির বার্তা ছড়ানোর উদ্দেশ্যে উদযাপিত হয়।
- প্রীতিলতার আত্মাহুতি দিবস – ২৩ সেপ্টেম্বর
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আত্মাহুতি / জীবন বিসর্জন দেন। তিনি ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে মাস্টারদা সূর্য সেনের ্সাথে ব্রিটিশবিরোধী এই সশস্ত্র আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন।
অক্টোবর মাসে পালিত দিবসসমূহ
১ অক্টোবর – আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস
বয়স্ক ব্যক্তিদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তাদের অধিকার রক্ষায় এই দিনটি পালিত হয়। বাংলাদেশে বয়স্কদের স্বাস্থ্য ও সেবামূলক কার্যক্রমের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে এ দিবসটি উদযাপিত হয়।
আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস – ৫ অক্টোবর পালিত হয়, শিক্ষকদের অবদানকে সম্মান জানাতে এবং শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরতে। ১৯৯৪ সালে ইউনেসকোর উদ্যোগে এ দিবসটি চালু করা হয়, যা শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ গঠনে তাদের অপরিহার্য ভূমিকার স্বীকৃতি দেয়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই দিনটি শিক্ষকদের সম্মানে নানা আয়োজনের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।
পড়ুন- শিক্ষক দিবস উপলক্ষে বক্তব্যের নমুনা
১৬ অক্টোবর – বিশ্ব খাদ্য দিবস
বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা মোকাবিলা এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ দিনটি পালিত হয়।
নভেম্বর মাসে পালিত দিবসসমূহ
জেলহত্যা দিবস – ৩ নভেম্বর পালিত হয়, ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতির চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের এই নেতৃত্বরা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন এবং দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সংবিধান দিবস – ৪ নভেম্বর (বাতিল) পালিত হয়, ১৯৭২ সালের এই দিনে বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়েছিল। সংবিধানটি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম খসড়া এবং জাতির মূল আইন হিসেবে গণ্য হয়, যেখানে দেশের সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং সাম্যের মূলনীতি সুস্পষ্টভাবে প্রণীত হয়। এই দিনটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অর্জন এবং জাতীয় উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে উদযাপিত হয়।
৭ নভেম্বর – জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশে সামরিক বিপ্লব ঘটে, যা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির মোড় ঘুরিয়ে দেয়। এ দিনটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ।
২০ নভেম্বর – বিশ্ব শিশু দিবস
শিশুদের অধিকার এবং তাদের উন্নয়নের লক্ষ্যে এই দিনটি পালিত হয়। বাংলাদেশে এই দিবসটি বিশেষভাবে শিশুদের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে উদযাপিত হয়।
ডিসেম্বর মাসে পালিত দিবসসমূহ
১ ডিসেম্বর – বিশ্ব এইডস দিবস
এইচআইভি/এইডস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশ্বব্যাপী পালিত এ দিবসটিতে বাংলাদেশেও জনসচেতনতা কর্মসূচি আয়োজিত হয়।
১৪ ডিসেম্বর- শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের সহযোগীরা বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের এভাবে হত্যা করার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করা। এই দিনটিতে জাতি বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে এবং তাদের অবদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের বক্তৃতা
১৬ ডিসেম্বর – বিজয় দিবস
১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম ও অসংখ্য শহিদের রক্তের বিনিময়ে পাক হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিজয় লাভ করে, যা জাতীয় গৌরবের অন্যতম দিন।
২৫ ডিসেম্বর – বড়দিন
খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন বাংলাদেশেও পালিত হয়, যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ প্রার্থনা ও উৎসব আয়োজিত হয়।
উপসংহার
বাংলাদেশে পালিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসগুলো আমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সমাজের বিভিন্ন দিকের প্রতিফলন। এসব দিবস আমাদের ঐক্য, দেশপ্রেম, সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা, এবং বৈশ্বিক সংহতির দিকে অগ্রসর হতে সহায়তা করে।
উপকারী ব্লগ
[…] […]